價格:免費
更新日期:2018-12-15
檔案大小:3.6M
目前版本:1.2.2
版本需求:Android 4.4 以上版本
官方網站:http://www.itjogot.com
Email:developer@itjogot.com
উপকারী ফল হিসেবে পেয়ারা আমাদের অনেকের কাছেই পরিচিত। পেয়ারায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, লাইকোফেন, পটাসিয়াম ও ফাইবার রয়েছে। পুষ্টিগুনে ভরপুর এই ফলের পাতাও আমাদের স্বাস্থের জন্য কম উপকারী নয়।
ওজন কমাতে
পেয়ারা পাতা জটিল কার্বহাইড্রেটকে সুগারে রুপান্তরিত হতে বাধা দেয়। এ ধরনের সুগার অতিরিক্ত ক্ষুধা ও ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী। এ কারনেই পেয়ারা পাতা ওজন কমাতে এতটা কার্যকর।
পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা সমাধানে
পেয়ারা পাতায় ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধী শক্তি থাকায় এরা অন্ত্রকে আরও ক্ষারীয় করে সেখানে জীবানু বৃদ্ধি রোধ করতে পারে। এছাড়াও এরা পরিপাক কাজে বাধা সৃষ্টিকারী অতিরিক্ত মিউকাস ক্ষরন রোধ করতে পারে। তাই পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা ও ডাইরিয়া প্রতিরোধে পেয়ারা পাতা অত্যন্ত উপকারী।
ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে
পেয়ারা পাতা শরীরে ইনসুলিন এর মাত্রা বৃদ্ধি না করেই সুগারের পরিমান কমিয়ে ফেলতে পারে। ফলে এটি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
ক্যান্সার রোধে
পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোফেন থাকায় এটি স্তন ক্যান্সার, জরায়ু ক্যান্সার ও মুথের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বিশেষভাবে কার্যকরী। গবেষনায় দেখা যায় যে, জরায়ু ক্যান্সারের বৃদ্ধির জন্য দায়ী অ্যান্ড্রেজেন তৈরি রোধে পেয়ারার রস বিশেষভাবে ভুমিকা রাখে।
ব্রন কমাতে
পেয়ারা পাতা পিষে ব্রনের ও ওপর লাগালে পেয়ারা পাতার মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ব্রন কমাতে সাহায্য করবে। একই পদ্ধতিতে মুথের কালোদাগও দুর করা যায়, শুধু সাথে কিছুটা পানি মিশিয়ে নিন।
চুল পড়া বন্ধ করতে
গরম পানিতে পেয়ারা পাতা সেদ্ধ করে নিয়ে তা চুলে লাগিয়ে চুল পড়া রোধ করা যায়। তবে মাথায় লাগানোর আগে পানি পুনরায় ঠান্ডা করে নিতে ভুলবেন না।
থাইরয়েডের যত্নে
পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমানে কপার থাকায় এটি আমাদের থাইরয়েড সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। দেহে হরমোন এর মাত্রা নিয়ন্ত্রন ও সকল অঙ্গের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রনকারী গ্রন্থিগুলোর মধ্যে থাইরয়েড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন। কপার এর কাজ হলো থাইরয়েড গ্রন্থি পুরো দেহের প্রয়োজনীয় হরমোন ঠিকমতো তৈরি করছে কি-না এবং হরমোনগুলো পুরোপুরি কাজে লাগছে কি-না তা খেয়াল রাখা।
সর্দি- কাশি দূর করতে
ব্রংকাইটিস এর মতো রোগ উপসমের পাশাপাশি শর্দি কাশি নিরাময়েও পেয়ারা পাতা সাহায্য করে। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের কাঁচা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি ও আয়রন যা অতিরিক্ত মিউকাস ক্ষরনে বাধা দেয় ও জীবানুর বংশবৃদ্ধি রোধ করে। এখানে মনে রাথা প্রয়োজন যে, এক্ষেত্রে কাঁচা পেয়ারা কার্যকরী হলেও পাঁকা পেয়ারা আবার উল্টো ফলাফল দিতে পারে অর্থাৎ শর্দি-কাশির প্রকোপ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে
পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি৩ (নিয়াসিন) ও বি৬ থাকায় এটি মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রক্ত চলাচল ও মনোযোগ বৃদ্ধিতে নিয়াসিন গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে।